নারী আখন্দ জাহিদ হে নারী- তুমি মা, তুমি মেয়ে, তুমি স্ত্রী, তুমি বোন- পুরুষ আমি পারিনি হতে তোমার যোগ্য আপনজন। হে নারী- আমি পুরুষ নামমাত্র বাবা-স্বামি,ভাই-ছেলে- সুবিধা মত পেলে তোমায় ভেসে যাই কাম জলে। হে নারী - আমার নও হয়তো কারো তুমিতো আপনজন - জেনে সব আমি পুরুষ নামক প্রাণি করি তোমায় ধর্ষণ! হে নারী - বলতো দেখি আসবে কি সেই দিন! বলবে যেদিন সোনার বাংলা আমার- মুক্ত তুমি হয়েছো আজ হতে কুলাঙ্গার। হে নারী - শোন তবে বলি করি যা খুশি আমি হবেনা কিছুই আমার থাকবো দারুন বেশ পুরুষ আমি চালাই তোমায় গোটা সমাজ আর দেশ।
ভালোবাসা তুমি কোথায়? থাকো কি শুধুই বর্ণে? তবে কি মিথ্যা সব! যা দেখি চোখে আর শুনি যা কর্ণে! রুপের বেলায় থাকে যে মোহ মনের বেলায় নয় - মনের সাথে না মিলিলে মন সেতো ভালোবাসা নয়! রুপে দিয়ে নয় গুণের জাঁদুতে হয় যে মনের মিল মন দিয়ে না বাসলে ভালো দরজায় মারো খিল ! - আখন্দ জাহিদ
করোনা-ভাইরাস এগিয়ে চলছি আমরা এক পা দু পা করে থাকবো কেন পিছিয়ে বলো এই করোনা মিছিলে চুরি, সন্ত্রাস ,দুনীর্তিতে যেমনি প্রথম হই মহামারি এই করোনাতেও পিছিয়ে থাকার নই কিসের নিয়ম কিসের আইন মেনেছি কবে কি! মানবতা যেখানে মরে ভূত মৃত্যু করবে কি! -আখন্দ জাহিদ
স্বপ্ন প ক্ষী আখন্দ জাহিদ মুখ যে মনের প্রতিচ্ছবি যায় না তারে ঢাকা মুখে বলিস ভালোবাসি কিন্তু যায় না দেখা - মনের আয়নায় যদি থাকে আমারই ছবি আঁকা ভালোবেসে আঙুল ছোঁয়ে আমায় একটু দেখা - সারা জীবন হাটতে চাই তোর হাতে রেখে হাত তুই যে স্বপ্ন পক্ষী ভালোবাসি অগাধ।
নতুন জীবনে পা দিচ্ছিস তুই আকা সে জীবনে ঘটবে নানান ঘটনা বাকা তুই হলি বাবা মায়ের লক্ষী মিষ্টি ছানা তোর সকল গুণ যাবতীয় অশুভকে দিবে হানা তুই আকা তুই বাকা এখন থেকে চলবি সোজাসোজি তোর মতো লক্ষীকে এক নজর দেখতে যেন সবাই করে খোঁজাখুজি.. আ মার দেখা অসম্ভব লক্ষী একটা মেয়ে অঙ্কিতা। আকা ওর ডাক নাম। কিন্তু আজ পর্যন্ত তাকে আমি কখনোই তার নাম ধরে ডাকিনি। এখনও পর্যন্ত আকাকে আমি বাকা/ব্যাকা বলেই ডাকি। এটা নিয়ে ওর খুব আক্ষেপ। সেজন্য আমাকে সে শুধুই বলে ' তুমি আর মানুষ হইবা না মামু'। আকার সাথে যখনই আমার কথা হয়, তা শুরুই হয় কথা-কাটাকাটি দিয়ে যাকে বলা চলে প্রায় মৃদু ঝগড়া এবং শেষ হয় ঠিক একই ভাবে । গত বছর বাবা - মায়ের আদুরে নয়নমণি আকা আপনভুবন সাজাতে জীবন সংসারের নিয়ম অনুযায়ী স্বামীর সংসারে পা রাখে। তার হলুদের দিন তার সাথে ছবি তোলার পর উপরের লেখাটি খুনসুটির ছলে আকাকে নিয়ে লিখেছি। সময় কত দ্রুত চলে যায়। দেখতে দেখতে মা-বাবার কলিজার টুকরার জীবনকে আরও রঙ্গীন আলোয় আলোকিত করতে লক্ষী মেয়ে আকার নয়নের মনি হয়ে আসছে নতুন মেহমান। কি অদ্ভুত এক মায়ায় সাজানো বিধির বিধান। কিছু...
রুপকথা চাদের বুড়ির পালকি চড়ে ঘোমটা সরিয়ে মুচকি হেসে আমার চোখে চোখ রেখে বুঝে নিয়েছো মনের কথা কারণ তুমি যে আমার স্বর্গপুরির রুপকথা পলকহীন চোখের ঝলকে কি মায়াবি অপলকে বলে দাও হাজারও কথা চোখ আর রুপের জাদুতে নির্বাক বোকা চাহনিতে মন চায় ডাকি তোমায় ওরে পাগলি আমার চুপকথা কারণ তুমি যে আমার পাগলকরা রুপকথা আমার মনের যতকথা বলা না বলা লুকানো ব্যাথা তোর নয়নে রাখলে নয়ন হারিয়ে যা ই দূর অজানায় কারণ..... তুমি যে আমার মনপাবনের রুপকথা -আখন্দ জাহিদ সত্যিকারের রুপকথার ছবি অন্তরে বাঁধা
Really?
ReplyDelete